ভোর হয় রোদ্দুরহীন-
কেমন করে জানি বিসর্জিত হয়ে গেল,
রুপসী বিকাল,গল্পঝরা সন্ধ্যে
আর আরাধ্য রাতের তুমি!

সোমনাথের মন্দিরের সাথে পৌঢ় হয়ে গেছে স্বপ্ন।
মায়াবী রাতের হাতছানি-
আমার যত্নে আঁকা স্পর্শের রেখা।
মদির উচ্ছাসে এঁকেছিল ভিঞ্চি যা
মোনার উদোম বুকে,
খুব খেয়ালে ।

যেদিন থেকে তুমি সহোজ মনের আদি মানুষগুলোয় আরোপ করেছো জড়ের বিশেষন!
তারপর থেকে ওরাও ভেবেছে তোমার সরস্বতি নিতান্তই মাটির পুতুল
আর তুমি পরাগায়ন খোটা ময়ূর মাত্র-
কিছু সংবেদন বিরোহিত-
যেমন মনুষত্ব।

আমি ভেবেই অস্থির সাঁওতাল আজ,
আমার নিতম্বের সহজ বরেন্দ্র ধাঁপ
আর লাল মাটির ঐতিহ্যে আঁকা প্রতিমা-
তোমার কামনার চোখে ঝলসে যায় নিয়ত-
তুমি দুর্গারে ছুঁয়ে তারই ঘরে নেভাও বিকৃত আগুন!

কবি হয়েছো?
এসো শেখো আগে মানবতা,মানুষ আর
দেবী অর্চনার শব্দ প্রয়োগ মাত্রা-

(এইবার তুই মানুষ-
কবি হ পরে চিরকাল এঁকে শব্দের আল্।)