অবিরল সুপ্রভ দ্যুতি-
আঁচল মায়ায় লালিত স্বপ্ন ধরে,
বিকশিত মায়ার আহ্লাদ অনুশাসনে।
বিবর্তিত স্বপ্নের যোযিত সমীকরন
পূর্ণতা পায় ত্রিভূজ অধ্যায়-
মিলে যায় বীজগনিতের অমিমাংশিত সুত্র।
সুত্রগুল দূর্মুল্য হয় কি?

অতঃপর ভাঁজে গন্ডের রেখা বাড়ে,
পাল্টে যায় রংয়ের ধারা,
আমি জীবন খুঁজি সবুজ প্রান।

রাত্রির শরীর জুড়ে আঁচড়-গাঢ় কালোর,
স্বপ্ন দেখায় জোনাই আঁধার,অলীক সংকেত।
স্পষ্টত দেখিয়ে দেয়,রঙ পাল্টেছে সবুজ,
ক্রমাগত বিবর্তনে - লাল,নীল,কমলায়,
ফিকের টান বাড়ে অবিরাম।

চারিদিকে বিস্তৃর্ণ কালোর প্রলেপ
ঢেকে দেয় স্বাধ,সহজ ইচ্ছেগুলো।
বুকের শিকধরে গোমরায় আদুরী কতক শব্দ,  রং বদলে যায় চামড়া আর পরজীবি চুলগুলো।

বাবলার চুঁড়োয় স্বর্ন লতার আদি ভিটে,
জট বাধে ত্রিকনমিতির সহজ সুত্রে।

আমি মাটি বাঁশের বসত খুঁজি
জ্যোর্তিবিদ্যার হাতের রেখায়।