খুব ইচ্ছে ছিলো একটি কবিতা লেখা,
ছন্দের শরীরে শব্দের গাঁথুনীতে প্রণয়িনী মুখ আঁকা।


সব হয়ে যায় এলোমেলো, সামনে যখন প্রিয়দর্শিনী।
বাঁকা ঠোঁটের বাঁকে হারিয়ে যাই,
টানা চোখের কাজল রেখায় খুঁজে পাই অস্তিত্ব।
অশান্ত হৃদয় কাঙ্ক্ষিত মুক্তির আশায় ছটফট করেছে বহুকাল,
অবশেষে দুদণ্ড শান্তি এনে দিয়েছে অনাকাঙ্ক্ষিত মুখশ্রী।


ভেজা চুলের স্যাঁতস্যাঁতে গন্ধ,
হাতের ওপরে ভর করা আড় ভঙ্গী উন্মাদ করে।
মুছে দেয় গ্লানি সরল দেহের শৈল্পিকতা ,
রাতের শেষে মেঘের আড়ালে যেন উঁকি দেয় চাঁদ।


মায়াবী মোহ, মিছে অভিনয়, কাটে জগৎ সংসার,
ঘরে আলো নিত্য আয়োজন; ঘোচে না মনের আঁধার।
চারপাশে পরিপূর্ণ শূন্যতা, বাসা বাঁধে একাকীত্বতা,
জীবনের প্রয়োজনে প্রেম,বন্যার জলে ডুব দেয় মিতা।