কেউ জানিনা, কি হবে-
কোথায় চলছে সম্ভাব্নার বাংলাদেশ।
আকাশে ভয়ংকর ঘন মেঘ, বাতাস স্তব্ধ,
কোনো-কিছুই স্পস্ট নয়,
সবার ভেতরে ভীষণ একটা আতংক।
পথ-ঘাট গুলো এলোমেলো,
নিরব-নিস্তব্ধ অফিস আদালত,
রাজপথে অশণি আভাস।


তোমরা কি একবার ভেবে দেখেছো ?
ইট পাটকেল বোমা ছুড়ে ঝাঝরা করবে কতজনের বুক,
গুলিতে ঝরে যাবে কতজনের নিরপরাধ প্রাণ,
ভব্যিষতে- এর ভেতর হতে, হয়ত একজন হতো
- জাতিসংঘের মহাসচিব।


সমুদ্র বিজয়ী বাংলাদেশ,
হিমালয়ের চূড়ায় তোমার পতাকা,
শান্তিতে নোবেল প্রাপ্তি,
সবকিছু শুন্য হবে
যদি ভুলে যাও যোগ, বিয়োগ, গুণন, ভাগ।


ইতিহাস বলে-
আপোষহীন শক্তি তোমার
যে কোন মূহুর্তে ঘুরে দ্বাড়াতে পারো-
মেরূদন্ড সোজা করে,
প্রমাণ দেখিয়েছো অনেকবার-
বায়ান্ন, একাত্তর, নব্বই।


আমরা আর চাইনা-
তুমি মুচড়ে পড়ো, হামাগুড়ি খাও,
তোমাকে খেলার পুতুল করূক,
সুযোগ সন্ধানী বিদেশী বন্ধুগণ।


বিশাল সম্পদ তোমার-
তিতাস, কয়লা, বিশুদ্ধ পানি, সুন্দরবন, সমুদ্র-সৈকত
সবচেয়ে বড় সম্পদ সতেরো কোটি জনশক্তি।


আমরা আর চাই না-
মেঘের ঘর্ষণে ঝরুক রক্ত বৃষ্টি।
আমরা চাই-
শান্তি, সোনালী নীল আকাশ, জাতিসংঘের মহাসচিব।