শুভ্র মড়ার খুলি, ঘিরে আছে রক্তের ছিটে। পুজো চলে সূর্য আর যুদ্ধের, নির্দ্বিধায়।
চেটে পুটে খাই সদ্য মৃত শিশুর স্বপ্ন, আর পৌঁছে যাই অমরত্বের দরজায়।


মন্ত্রপূত ছুরি, চিরে দেয় পৃথিবীর বুক, ফিনকি দেয় জাগুলার,
অজস্র পতাকা, রইফেলের শব্দ, উড়ে বেড়ায় সূর্যাস্তের ঘিরে।
আমি জীবিত, হাসি মুখে গর্বের সাথে জয় করেছি মৃত্যু,
তোমরা আমার রক্ত নাও, সাজাও নতুন শহর, বেজন্মা মৃতদেহের ভিড়ে।


ধুয়ে যায় ব্যথা। অদৃশ্য দানব ঢেকে দেয় পর্বত শিখর,
এক ঝাঁক শকুন তৃপ্তিতে খেলো, শেষমেষে অতল গহ্বর, তুষার-খামে।
শুধু খুঁজে ফিরি একাকীত্বের গ্লোরি, এক মুহূর্তের জয়, তারপর
আমারই রক্তের হাত ধরে, ফাঁকা শহরের মাঝে গভীরতম রাত্রি নামে।