অতঃপর বীর কাফেলার সমাধিতে অদৃশ্য সুড়ঙ্গ হয়,
যেথায় নির্বিবাদ তৈরি হয় পবিত্রদের অবিরাম আনাগোনা।


ক্রমান্বয়ে কালের আবর্তনে হয়ে উঠে তা নিমিষেই,
উৎকৃষ্টতম কোন ভাগ্যের চিরাচরিত লিখনীর বাস্তব প্রতিফলন।


যে বহরের স্বর্ণ ছুঁয়ে তাহারা প্রাণান্ত বেঁচে রয়,
আর নিশ্চিত এক অবধারিত সুখের আট্টালিকায় যাপন করে অনন্ত।


অথচ তোমরা যারা আজও সু-স্পষ্ট আলোকে ধামাচাপা দিয়ে,
হারহামেশায় হিংস্র হাসিতে বীরত্ব দেখিয়ে চলো অবিরল।


এখনো যারা সত্যের তীব্র শিখায় ঢাকনা দিয়ে মাড়িয়ে আছো আঁধার,
তারা কেবলই পিয়াস মেটাও নির্বোধের প্রশ্রয়ে এক চকচকা প্রবঞ্চনায়।


চূড়ান্তে তবে জেনে রেখো হে হায়েনার চিত্তের পাণ্ডারা,
উপসংহারে তোমরাই হবে যুগ শ্রেষ্ঠ পাপিষ্ঠদের নিম্নতম কাতারের।


নির্ভয়ে চালিয়ে যাও তবে এই চলমান ধ্বংস যজ্ঞের চরম আনাচার,
আছে তোমাদেরই তরে নির্মম পৈশাচিক পরিণিতর সু-নিশ্চিত পরিণাম।


রচনাকাল-
খরুলিয়া, কক্ִসবাজার।
15.Apr.13_02.20 রজনী।