তারপর হঠাৎ কোন এক মধ্যাহ্নে নেমে আসবে মৃত্যুর মিছিল,
সদ্য মৃত্যু সওয়ারী দেহাবশেষ হবে সেই মিছিলের উৎস দারুণ।


খাঁ খাঁ রোদ্দুরের ঝাপসা প্রলেপে মুড়িয়ে যাবে দৃষ্টি,
ক্রমান্বয়ে বিলুপ্ত হবে একটি জীবনের সবকটি অধ্যায়।


আহাজারীর আর্তনাদে ভারী হয়ে আসবে আকাশ থেকে জমিন,
বিদীর্ণতার নির্মম পরিহাসে চির সত্যই প্রশ্রয় পাবে সহসায়।


এখানে সাম্রাজ্যের চিরঞ্জীব ধ্রুব সত্যগুলো সাক্ষী দেয়,
আর চূড়ান্তই নিয়ে যায় সব চেতনাদের নির্দয় সে মৃত্যুপুরীর পানে।


এভাবেই নিকষ আঁধারের বহর চেপে একদা মৃত্যু আসবে নিশ্চিত,
বাস্তবতার কপাট বেয়ে সুপ্ততায় স্থান করে নেবে সেই অন্তিম বিদায় ভীষন।



রচনাকাল-
খরুলিয়া, কক্ִসবাজার।
2015.May.07_02.20 মধ্যাহ্ন।