আমার সহস্র রঙের ভীড়ে একটি রঙের খোঁজ,
অজস্র চোখের তলে দু'টি চোখের বুঝ।


শোণো,
একটি ধরণীর সুফলা শস্যের সুপ্তে,
মিশেছিলো সভ্যতার প্রাঞ্জল প্রত্যাশা।


যা অঙ্কুরহীনে মৃত্তিকা চষে চেয়েছিলো অঙ্কুরোদগমের,
কিন্তু বীভৎস রঙের ঝাপটায় বিদীর্ণ হয়েছে আকাঙ্খা যত।


রজনীর চন্দ্রমল্লিকায় পড়েছি-
ইতিহাস হয়ে রাত্তি মিশে রয় আঁধার সমেত আস্তরণে,
আবার কখনোবা সে আঁধার মাড়িয়ে যায় হৃদয়ের আকাশ।


যদি আকাশেই রঙের ব্যবচ্ছেদ না থাকে,
তবে এ ক্যামন বিভৎস রঙের থাবা খুবলে খায়!


আমিতো ক্ষৌণীর বাহুডোরে খুঁজেছি; একটাই রঙ,
যে রঙের অন্দর মহল প্রদীপ্ত থাকে; দু'অক্ষির চূড়ান্ত চাহনী।


আজি হাজার বছর পরে এ রাত্তির অনুরাগ; নয়তো চাওয়ার নিনাদ,
নয়তো কামনার উপাখ্যান বিচূর্ণে যত নাপাওয়ার শত প্রমাদ।


রচনাকাল-
2015.Mar.06_03.10 রজনী।
খরুলিয়া, কক্ִসবাজার।