হৃদয়ে ক্রমশ প্রকাশ পাচ্ছে
দুঃখ অথবা বিরহের স্ফীতি ,
পাজরগুলো রক্তাক্ত প্রাচীর
বাইরেই কেবল ভালোবাসার অনুভুতি ।
এগুলো কেই কি কষ্ট বলে,
আছে কি যেন একটা শ্রূতি ,
অথবা বিচ্ছেদের পর এমন ই লাগবে
এটাই জগতের রীতি ।
কি পড়ছেন?মানব চামড়ায় মোড়ানো
অতৃপ্ত এক আত্মার কথা ,
নাকি বুঝতে চাইছেন একদা
ভালোবাসার আবেশ জড়ানো এ কেমন ব্যাথা ।
শুনুন তাহলে ভালোবাসা আর বিরহই
যে তরুন জীবনের কঠিন বাস্তবতা ,
কি আর করা,এ যে শ্রষ্টার বিধান
মানব পায় মানবীতেই পূর্নতা ।
তবে আত্মা যেমন কেবল
একবার ই দেহে প্রবেশ করে ,
তেমনি তা পোড়েও একবার ই
শুধু কোন একজনেরই তরে ।
তবুও জানেন তো চাহিদা বলে
একটা বস্তু আছে জগৎ সংসারে ,
তাই পাজর প্রাচীর টপকে অবলা দেহটি
বার বার ই প্রেমে পড়ে ।
তাই বলছি আমাদের কাজ ই ঢেকে রাখা,
কীট আর ডিম্বকের সৃষ্টবস্তু ঢাকি মানব খোলসে ,
কিন্তু কীট আবদ্ধ থাকে না প্রায়ই প্রকাশ পায়
বিবাদ আর নানা রকম আক্রোশে ।
ডিম্বকের ভেতর বাহির ভিন্ন
আমাদের চরিত্র খুশি তা প্রকাশে ,
তাই ভেতরে শত কষ্ট থাকা সত্বেও
অবলা দেহ আবার ভালোবাসে ।