কে তুমি-কেমন তুমি-
,কোন সুখে এ পোশাক
অঙ্গে তুলে নিলে?! এ সজ্জায়
শুধুমাত্র তার অধিকার-
আর কারো নয়তো কখনো।
আরোপিত সাদৃশ্যের ঘোর
শ্যেনপাখি হয়ে-
হৃদপিন্ড শক্ত ঠোঁটে নিয়ে উড়ে যায়;
আমার হৃদয় নয়;-নরখাদকের
ত্যাগ করে ফেলে যাওয়া মাংসপিণ্ড যেন!
হৃদয়ের শূণ্য ফাঁকা ঘরে
অশ্রু শোণিতের বয়ে যাওয়া-
তীব্র চলাচল।


অবুঝ বালক ওগো! হে নব্য যুবক!
এ পোশাক পরোনা কখনো।
বিরহের মৃত্যু আঘাতে-
তাকে চেয়ে শেষ হয়ে যাই।
কামনার তীব্র দাহে-অঙ্গ পুড়ে যায়।
নিঃশ্বাসের কষ্ট বুকে
জ্বলে যাই শ্মশান অনলে-
আঁখি পুত্তলীতে নিয়ে
বিরাগী-বিবাগী সেই সৌন্দর্য অপার।।