নারীরে নারী, তুমি বড়ই
অবলা এক হাড়ী।
কণ্ঠ তোমার কর্কশ
সে তো বেমানান,
নিচু গলার স্বর
হয় যেন তা অম্লান।


নারীর বিহনে নর দিশেহারা,
নর-নারী মিলে
ধরণীর পরে,
খেলা করে দেখ ঐ সুরেরা।


পুরুষ বিনা হয় যে
ভাই সব নারী,
নারীর গুনেই হয়
সে কেবল নারী।
নারী তুমি!
কেবল তোমারি দোষে,
পুরুষত্বহীন কাম তৃঞ্চায় মিশে।


এইতো শুনি,
কোন এক নারীর চিৎকার,
পাষণ্ড তার স্বামী
দিছে এক হুংকার।


মুখটি বুজে শত অন্যায় ভুলে,
কামনায় ভেসে আছে স্বামীর কোলে!
স্ত্রী-সন্তান রেখে
করলি তুই আবার বিয়ে,
বাড়ি ছাড়লি রক্তের কালি নিয়ে।...................