কোনো এক পূর্ণিমার রাতে-
আমি আর তুমি একসাথে-
করলাম জোৎস্না স্নান,
হাত রেখে হাতে-
আলো ফোটা প্রভাতে-
করলে প্রেমের আহ্বান।


দুপুরে আগুন বর্ষালো রোদ-
পাশে থাকায় তুমি হয়নি আমার বোধ-
ডুবে ছিলাম আমি তোমার দু চোখে,
ঘামে ভেজা শরীরের মাদকতা অদ্ভুত-
কাম জাগায় মনে উপেক্ষা করে অনুরোধ-
অচেনা এক ক্ষুধা জাগায় আমার বুকে।


পড়ন্ত বিকেলে লালচে আলোতে-
তোমায় দেখে ডুবলাম ভালোবাসার স্রোতে-
দ্রুত অশান্ত হয়ে উঠলো আমার মন,
জীবনে তোমার হঠাৎ আসাতে-
তোমার দেয়া এত ভালোবাসাতে-
একলা জীবনে প্রতীক্ষা পর্বের অবগাহন।


নামলো সন্ধ্যার ঝুম বৃষ্টি-
কিছু একান্ত মুহূর্তের হলো সৃষ্টি-
বিষণ্ণের সন্ধ্যাগুলো আজ হলো আনন্দের,
মনে জমা অনুভূতি গুলো মিষ্টি-
মস্তিষ্ক ভুলে গেছে সমাজ রীতি কৃষ্টি-
অমৃত সুধা পান করে স্বাদ নিচ্ছে জীবনের।


এরপরে আবার আসলো নিশি-
জানতে চাইলে সত্যিই কি ভালোবাসি-
নয়তো জীব হিসেবেই মানুষ কামুক,
আমার মুখের সরল হাসি-
স্পষ্ট চোখে আমি ভালোবাসার পিপাসী-
আমি তোমাতে সম্মোহিত তুমি সম্মোহক।।