জানালার ফাঁক গলে গোটা পাঁচেক সুভাষচন্দ্র এসেছিল গত পরশু রাতে,
সময় তখন ভোর চারটা...
তিতুমিরের তিক্ততায় দেহখানি অবশ ছিল...
ঝাপসা চোখে বললাম...
"ধুর মশাই আচ্ছা জালাতন করছেন তো, তিমির শেষ হলো বলে... দুখু মিয়ার বুলি কপচাতে আসবেন না,
দাম্ভিকতার সিঁড়িতে নিজেকে হত্যা করেছি যবে আমার মাড়ি ছিঁড়ে আক্কেল এসেছে..."
.
চপেটাঘাত পড়ল পাঁজরের হাড়ে,
তবে শেষ বাক্যটি ছিল-
.
"তিমিরের বাকি হিম তন্দ্রায়..."