কিছুতেই হিমালয়ের মতন শান্ত হতে পারছিনা ;
ভিতরে ভিতরে কেমন যেন এক ঝড়ের প্রস্তুতি;


প্রকৃতি কেমন যেন অচেনা অজানা হয়ে উঠছে ;
লজ্জাবতীর মতন ছুঁলেই বুঝি কুঁকড়ে যাবে চিরতরে ।


যে ঝিঝি পোকাটা কানের মাথা খেয়ে নিচ্ছিল সেও স্তব্ধ;
সে কি শুনেছে! মৃত্যু বুঝি ধীর পদক্ষেপে এগিয়ে আসছে।


বিশ্বকে অতি দ্রুত ঘিরছে একটা শকুনপাখার অন্ধকার;
তার ডানার প্রতি ঝাপটে থরে বিথরে মৃত্যু বর্ষিত হচ্ছে।


আর সৃষ্টির গর্ব মানুষ ক্রমশ বাঁচবার পথ খুঁজে মরছে ;
একদিন রুপকথার মত ঠিক পাবে বিভীষিকার প্রানভ্রমর।


অকাল মৃত্যুর সব গর্ব খর্ব করেই আনবে আলোর দিন
জীবনের আন্দোলিত শাখায় শাখায় তখন আলোর নাচন।