মেয়েটা হেরে যাচ্ছে
ক্রমশ একটু একটু করে পিছিয়ে পড়ছে।
চোখের দৃষ্টি ক্রমশ ঝাপসা
শ্রবণশক্তি ভুল নির্দেশ দিচ্ছে।
যে মেয়েটা প্রজাপতির মতো উড়ত
সে ডানাভাঙ্গা প্রজাপতির মতন ধুঁকছে।
নৃত্য যার অতি পছন্দ বিষয়।
তার থেকে বিরত থাকতে বলা হয়েছে।
অভ্যাস করতে গেলে আঁধার ছুটে আসে।
এক চোখে পদ্মা অন্যটায় গঙ্গা কে রাখে।
মুখ থুবড়ে হাঁটুতে মাথা গুঁজে বসে পড়ে।
অনেকেই ভাবে এটা বুঝি অভিনয়! ছল!
শুধু জীবন জানে,মাথার ভিতর গ্রন্থি দায়ী।
দিনে দিনে তার অস্তিত্ব সে প্রমান করছে।


মেয়ে হেরে যাবার পাত্র নয়।
ডাক্তারকে সরাসরি প্রশ্ন করে।
আপনি কি পারেননা আমাকে ভালো করতে।
সাধারণের মাঝে আমি কেন অসাধারণ।
সম্পূর্ণভাবে সহযোগিতা করতে রাজি।
আমি আবার নাচবো আমি ঝড় তুলব।
প্রকৃতির বিরুদ্ধে আমি লড়াই করব।
আমি এই পৃথিবীতে বেঁচে থাকতে চাই।



*সহমর্মিতার সংবেদন