১)
এযে বিরহের রোদ্দুর
চোখ যায় যতদ্দুর
সামনে পুন্যিপুকুর
এখন ভন্নি দুপুর
পানকৌড়ি উপুড় ঝুপুর
বাজছে তোমার নুপুর ।
২)
আমি ও ঘুমাব রাত্রি গভীর হোক ।
জোনাকিরা ক্লান্ত হোক
চাঁদের চোখে ঘুম আসবে।
রাতজাগা পাখিটাও সাথী পেয়ে থেমে যাবে।
থেকে থেকে ঘুমপাড়ানি গাইবে হাস্নুহানা।।
সোনা ঘুমাল পাড়া জুড়াল, তুমিও ঘূমোও সোনা


৩)
যাক ঢেকে যাক ক্ষত নানান আলঙ্কার বর্ণছটায়।
দুঃখ খানিক জিরিয়ে নিক সোহাগ অসীমতায়।
এই উষ্ণপ্রসবন ঘিরে অনেক অনেক জিজ্ঞাসা
নন্দনকাননে প্রতিবসন্তে থাকে ফুলের প্রত্যাশা।


৪)
ওগো মায়াভরা চোখ মেয়ে মায়াবিনী
কোন ফাগুনের খবর এনেছ ওগো ফাল্গুনী;
এক তৃষিতের তৃষ্ণা মেটাও তুমি তটিনী
নীলখামে'র পত্রে পেলাম তোমার আলাপনী।