হটাত একটা কাল পর্দা আসে সমুখে আমার  
লেখা ফুটে ওঠে বার বার যান্ত্রিক গোলযোগ ।
আরও কিছু পরে আবার সেই একই বানী
শঙ্কার বিপদ ঘণ্টী বেজে ওঠে অস্ফুট মনে
এখানে এমন ওখানে অমন ত্রুটি সবখানে
ঘরে বাইরে 'যান্ত্রিক ত্রুটিতে অত্যন্ত দুঃখিত।'
বুকের যন্ত্রণা বাড়ে এতদিনের ভাবনা ফসল
শুধু আমার নয় আমার মতো অনেকের বিপদ।
এ যেন এক বিশ্বময় সংকট ও বিপর্যয়
কে যেন এক চুমুকে পান করেছে সব সৃষ্টি।
ভাবনা কত মনে আসে উদ্ধার হবে কিসে?
দিন শেষে রাত, বিচিত্র কত সওয়াল জবাব
রাতের আকাশে তারারা নিশ্চিন্তে আলো দেয়।
তারাদের উদ্দেশে অগুন্তি প্রশ্ন করে বসি ?
একটা যেন কানে কানে বলে দেয় আশ্বাস বানী
এখন নিশ্চিন্তে গভীর ঘুমে ডুবে যাও কবি;
দেখবে রাত শেষে সকালের সূর্য ঠিক উঠবে ।
পরদিন ধিরে এগিয়ে যায় সৃষ্টির প্রহরীর কাছে
প্রহরীর সহাস্য বদনে জানায় স্বাগত কবিদল
আপনাদের সৃষ্টি সম্পদ আছে বিশেষ নিরপত্তায়।
কালো পর্দা সরে গেছে এসেছে মেঘমুক্ত আকাশ ।



কবি সমীর প্রামানিক-এর আলোচনা পাঠ করে আমার এই কবিতা আমি বিশেষ কৃতজ্ঞ
তাঁর নিকট ।   বাংলা কবিতা রক্ষনাবেক্ষনে যথেষ্ট আস্থা বেড়ে গেল জানাই অনেক কৃতজ্ঞতা । ভালো থাকুন সকলে ।