ভালবাসার ঘরে বৃষ্টির আহ্বান করছি
ঠিক তখুনি সদর দরজায় টোকা দিল কেউ
একবার ... দুবার ... তিনবার...
দরজা খুলে দেখি অবাক! কেউ কোত্থাও নেই!


ভালবাসার সেতু অন্ধকারে নদী পেরোয়
অচেনা একটা পাখী শুধু একঘেয়ে ডেকে চলে
চোখ জ্বলে গেল চোখ জ্বলে গেল
মাঝপথে দাঁড়িয়ে পড়েছি আলোহীন বাতিস্তম্ভের মতন।


ভালবাসা বৃষ্টি হবে বলে সাঁঝের বেলা সাজছিল
চোখে কাজল পড়েছিল, এলচুলে জুঁই গুঁজেছিল
কে বা কারা এসে হ্যাজাকের আলো নিভিয়ে দিল
বৃষ্টি সেদিন চুরি হয়ে গেল, কচুরিপানায় লাশ মিলেছিল।


অল্প বয়েসে ভালবাসা পেয়ে বসেছিল কিশোরীর
ওটাই তো বড় দোষ,শরীরের আকর্ষণে হায়না হেসেছিল
অকাল বসন্তে অশনি সঙ্কেত কপাল জুড়ে বলিরেখা
জীবনের খাতা ইতি টানে ছলে বলে কলে কৌশলে।