আমি পানকৌড়ির মতো
ঐ জলে করি স্নান,
বানের জলে ভাসিয়া হাসি
করি গো দুখের অবসান।
এক ফোঁটা অশ্রুতে,
ঐ জলের কি আসে যায়!
তাই নির্বিকার চেয়ে থাকি,
ঐ মেঘেলা সন্ধ্যায়।


ভিঁজিবো পাখনা মেলে
উন্মাদ বর্ষার জলে
মেঘরে তোরা চলে আয়,
আমার পল্লী বাংলায়।
আষাঢ় বরষায়,
ভেসে বেড়ায় নায়া ভাই,
নেয় নি আমায়,
ওরে তারি রঙিলা নায়।
ওরে মন যাতনায়
একাকি বিষন্ন শূন্যতায়
দুঃখগুলি লুকিয়ে দিলাম
ঐ জলরাশির কায়।।