বেঁধেছি সীমান্তে ঘর,
নাই কিছু মাঝামাঝি
এস্পার নয় ওস্পার, চরম সবকিছুই,
এ জীবনে আজ।
জীবিকার, প্রনয়ের, কামনার সীমানায়
বেঁচে থাকা, সুখে থাকা, ভালোবেসে থাকা,
যতক্ষণ না মরু বদলায়।


বেঁধেছি সীমান্তে ঘর,
অভৌগোলিক, এক জীবন রেখায়
মনের প্রহরী তবু সচকিত থাকে,
ওই বুঝি আসে অনাহুত,
অতর্কিতে, হানবে আঘাত বলে।
ব্যালান্সের খেলায়, পার হয় দুঃসময়,
গোপন গভীর শ্বাস, নিজেকে বোঝায়
এই বেশ ভালো আছি ভায়া, আছি ভালো বেশ।


বেঁধেছি সীমান্তে ঘর,
দুরন্ত ঘোড়ার মতো রক্তের ছোটাছুটি
হরমোনের খেলা, চিনি ও রক্তচাপ, কানের পাশেতে ওড়ে,
ভিনভিনে মশার মতন।
তবুও প্রতিটি ভোর, আগের মতই, কাজ নিয়ে আসে
রাত হয় মদের গেলাসে। সীমান্তে বেঁধেছি ঘর।


রাতজাগা পাখির দল, নিঃশব্দ ডানায়, উড়ে যায় কোন নবালয়ে।