বহুত কিছু ছিল জীবনে যার
অাধ মরা হতেই সব-ই হল পর;
বাড়ী গাড়ী ছিল অারো কত  কি?
শুন্য সে নিঃশ্বাসের না হতে-ই ইতি।
শরীর ছিল  সুস্থ সবল,
সব কিছুতেই তার আছিল দখল
ছেলে মেয়ে নাতি নাতনি প্রিয় পত্নী;
সবাই ছিল একান্ত আপণ।
আজ অাধমরা বকে আবোল -তাবোল
ভাবে বয়স কালে মানুষ হয় বুড়পাগল
বিছানায় শুয়ে ছটপট আর আকুতি;
একা শুন্য কেহ নেই প্রিয়জন এই নিয়তি।
ছেলে মেয়ে নাতি পুতি  দুয়েক ডজন
প্রসাব পায়খানায় পরে করে দিনযাপণ;
বিদায় ক্ষনে সবি পর নেই কোন সুজণ,
মৃত্যুর দুতের হয়ত হয়েছে আগমন।
মাংস পঁচে পড়ে খসে,গন্ধ ছড়ায়
মৃত্যু যন্ত্রনায় নিঃশ্বাস টুকু আসে যায়,
সবাই দাড়িয়ে বিরক্তির নীল বেদনায় অস্থিরতায় নিদারুন ক্ষন কাটায়।
মশা মাছি কুঁড়ে কুঁড়ে খায়
তাড়াবার শক্তি নেই,
এভাবে  হয় জীবনের খয়,
নেই নেই প্রিয়জন বলতে কেউ কারো নয়।