আজ রাতে, চন্দ্রাহত আমি!
আমার অন্ধকার আকাশের বুকে...
যেখানে তোমার মুখটা জ্বলছে, তার নীচে,
সব আঁধার কে কেমন স্বপ্ন দিয়ে...
মুড়িয়ে দিয়েছো তোমার আলোয়!
আমি
উড়ছি সেই মায়াবী আলোয়!
ভিজছি সেই আলোর বন্যায়!
নাচছি সেই আলোর ঝংকারে!
ভাসছি, আর ডুবছি...তোমার আলোতে!


চন্দ্রমুখী,
তুমিতো ছোট্ট একটা পাখী!
কি করে উড়াও আমায় আকাশটাতে?
তুমিতো বৃষ্টির গন্ধ মাখা বাতাস একটু!
কি করে ভেজাও অমন আকাশ – ভাঙ্গা জলে?
তুমিতো আমার অ্যামেচার গীটারের টঙ্কার মাত্র!
কি করে নাচাও অমন মাতাল সুরে?
কি করে...
আমি ভেসে যাই... খড়কুটোর মতো
তোমার আলোর আঁধারে!
...
আমার পূজার মঙ্গল-দ্বীপ তুমি
অথচ, তবু, পুড়ছি কেন...এমন মাতম করে!
...
চন্দ্রমুখী,
একটাই তো মানুষ – মেয়ে তুমি!
কি করে করো আমায় চন্দ্রাহত!
এত্ত ক্ষমতা! কোথায় পেলে?