অস্তিত্বহীন থেকে বেড়িয়ে এলো একটি জীবন
জীবনের বাস ক্ষুদ্র দেহে অপেক্ষার তালিকায়
সে জানেনা কোথায় যাবে সে তার সীমানা কোথায়
যতদিন যায় চাহিদার সর্ব কিছু মিটে যায় ।
শরীরের কাঠামো নির্মাণে এক সত্তা পরে মাধ্যম সে
ঘাত-প্রতিঘাত কষ্টে যত্মে ধরে রাখে তার ঘরে
এ এক আশ্চর্য চিত্রকল্প এক সত্তা, এক মাতা
জীবন বড় হয় বোধের নিয়ম শিক্ষা করতে ।
অস্তিত্বহীন থেকে গঠন দেহ প্রণালীর কাজ
এ এক সিলেবাস শিখায় মানব কল্যাণে স্রষ্ঠা ।
সিলেবাসের গণ্ডি পেরিয়ে প্রথম উপস্থাপনে
মাতা একমাত্র ভূমিকায় মুখে তুলে দেয় সুধা
মুখের ভাষায় মাকে ডাকে নতুনভাবে জীবনে
অস্থীর জীবনে বনবাসে তার প্রয়োজনে স্রষ্ঠা ।
মাতার আঁচলে কিছুদিন, পরে ভুলে যায় সৃষ্টি
বোধ পরীক্ষাতে ফেল করে, কখনও পাশ করে
এভাবে মাতার ঋণ ভুলে, সত্তার বিরুদ্ধে যায়
হয়ে পড়ে খুনি শয়তান প্রকৃতির চির দাস ।


জীবনের শূন্যক্ষণে এলে জন্ম শূন্য মনে পড়ে
মাতা, স্রষ্ঠা সব মনে পড়ে, তখন শুধু শূন্যতা
অস্তিত্বর নিয়মাবর্তীতা কেন ভুলে যাই যাবো
এতো আমার শূন্যতা দেখি আমাতেই আমি শেষ ।