এক টুকরো চাঁঁদ ঘুমিয়ে আছে আমার বুকের উপর
                                            গলা জড়িয়ে।
সমস্ত অন্ধকার ভেসে যাচ্ছে স্রোতের মতো
চীন থেকে আমেরিকায়, ইউরোপ থেকে এশিয়ায়,
             দু'হাতে জাপ্টে ধরি চাঁদ, জোত্স্না, সময়ের নিশ্বাস।
  


ঢেউ এর গভীরে আছে চোখ -
                    ভয়ার্ত, নিদ্রাহীন, নিস্পলক, ......।
সমস্ত উপুড় আকাশ কলসীর মতো
                   ফোঁঁটা ফোঁঁটা বৃষ্টি ঢেলে দেয়
                                  মেঘেদের মমতা মাখা মুখে
                                       সন্ধ্যার শেষ সুর্য মধু বয়ে আনে।


কবেকার কবিতার অমিত্রাক্ষর ছন্দে
                      দুলে ওঠে পঞ্চবটি বন, ক্ষমাহীন রাজদণ্ড
                            কথা বলে শব্দচয়নে, পোড়া মন্দিরের গা বেয়ে
                                   সাক্ষ্য দেয় বুড়ো বট, শূণ্য মাঠ, সংগ্রামী পথ।


আজান থামলে, গীর্জার প্রার্থণা শেষ হলে,
                  বুদ্ধদেব তাঁঁর বানী শোনাবেন, অশোক
                            হাঁঁটু মুড়ে চেয়ে নেবেন সেবার মন্ত্র।


সারা পৃথিবী জুড়ে খেলে বেড়াবে চাঁঁদের শিশুরা।