শিশির মাঁড়া শিউলি তলায়
পদচিহ্ন দেখে
ভেবেছি অনেক। সত্যিই কেউ এসে গেছে।
যে চিহ্ন আমার শত বছরের চেনা
জোর করে তবু কি বলতে পারি
সে তো আমার অনেক আগের কেনা।
ঝরছে শিউলি-
ফুটছে বকুল, মহুয়া ডাকছে বনে
সেই চেনা সুর, সেই উন্মাদনা
বিরহী কোকিল মেতে ওঠে ফের মন মাতানো গানে।


ফিরে আসায়,
ফিরে পাওয়ায় রুদ্ধ থাকেনা দ্বার
অগোচালো গৃহে লুটোপুটো খায়
তোমারই লালিত সম্ভার।


উত্তরী অবগুন্ঠনে দেখি
মর্তে জোছনার চাঁদ
এ জীবন শেষে ঢের পাওয়া যাবে
তবে কেন রেখে যাবো পৃথিবীর সাধ।