শালুক শাপলা পদ্মতমাল  কৃষ্ণচুড়ার মৌতাতে
হয়তোবা নদীর কলতানে ধলেশ্বরীর বুকে ভেসেছি ,
নাড়িয়ে দিয়েছে সাড়া এ কুল দুকুল হারা,
রাত গুলি এমনই পাগল করা ঘ্রাণ ছড়ান তেষ্টা মেটান।


লিপির মতন সাজান তাহার সমগ্র তনুমন
লিখেছিলাম সেথা অষ্ট্রপ্রহর ঘুম কাড়ানিয়া একটি মাত্র  নাম।


শান বাধানো দেয়াল জড়ান  ঘাট খানি
হংস মিথুন  আলতো হাতের বুনন,
নানা রঙের দিনগুলি প্রতি প্রহরে খুজে ফিরি
রাঙ্গিয়ে দিতে  আগের মতন চাইতে গিয়ে,
লিনে লিনে অমলিন চোখের কোণে জমাট অশ্রু
লিখতে গিয়েও লিখি না  তুমিহীনা হাহুতাশ মুণ্ডিত শ্রশ্রু।


শান্ত নদী অশান্ত হল উত্তালে উত্তাল
হররোজ বহে সিন্ধু হিল্লোল উচ্ছাসের কল্লোলে,
নামচা হল রোজ রোজ
রাত দিন সারাবেলা তোমার মাঝেই আমার খোজ,
লীলাবতীর অংশুমালা অর্ঘ্যমালায় ভাসিয়ে  অবগাহনে
লীলায় লীলায়  এক হলাম দুটি প্রান এক প্রানে ।


(একটি প্রাণ আমাকে ভীষন ভীষন টানে, কোন এক অদ্ভুত আকর্ষনে, কি যে টানে সেই সব দিন গুলি যা সে আমায় দিয়েছিল সবটুকু জুড়ে , তার জন্য কেন এত মায়া ,কেন বুকের মাঝে তীব্র অনুভব,সেই প্রান টির তরে এই ব্যাকুলতা,এসো সেই আগের মতন বিলিয়ে দেই তোমাতে আমাতে এসো পরান এসো প্রানে )