বাতাসের তীব্র স্রতে যখন ধোসে পরে বৃক্ষরাজি,
বাতাস কি তখন হাসে উপহাসের হাসি?
আমি যখন বলেছিলাম জোনাকি তোমায় আমি বড্ড ভালোবাসি।
তুমি কেন হেঁসে ছিলে?
থেকে ছিলে আমর ব্যাপারে উদাসীন!
তবুও তোমায় শত সহস্র বার বলব,
আমি তোমাকে ভালোবাসি জোনাকি,
আমি তোমাকে বড্ড ভালোবাসি!  


বলে যাবো,বলে যাবো,শত বার,সহস্র বার, কোটি কোটি বার
গহীন হৃদয়ে অনন্ত কাল ধরে বলে যাবো!
আকাশ,বাতাস,সূর্য প্রদীপ, সাগর,মহা-সাগর,
চাদ,তারা, নক্ষত্র, গ্রহ, উপগ্রহ আমর সকলি দিবো!
আমি তোমাকে ভালোবাসি জোনাকি
আমি তোমাকে বড্ড ভালোবাসি!


যত দিন প্রান থাকবে দেহে, আলো থাকবে চোখে, এ ভুবনে!
ততদিন দেখে যাবো, ভালোবাসিব তোমার মুখ ভরা হাঁসি।
হিমেল বতাসে দেখে যাবো তোমার কালো কেশ,
দেখে যাবো কপালের ঐ দীর্ঘ কালো টিপ,
তোমার ঐ সম্মোহনী, মায়াবিনী, হরিণী মেঘো বরন আঁখি,
তবু যেন নয়ন ও মনো না জুড়ায় দেখি,
মনের দ্বার রেখেছি খুলি, অপলক দেখি,
মেঘসিক্ত কাজল বরন আঁখি , তোমার ঐ মিষ্টি হাঁসি।
ভালোবাসি, ভালোবাসি, বড্ড ভালোবাসি,
আমি তোমাকে ভালোবাসি জোনাকি,
আমি তোমাকে বড্ড ভালোবাসি!
জোনাকি, জোনাকি, প্রিয় জোনাকি,
ভালোবাসি, ভালোবাসি, বড্ড ভালোবাসি!  


---বশির আহমেদ বান্টি