তেঁতুল গাছে থাকে ভূত শ্যাওড়া গাছে পেতনি
তোমারা জানো কী না জানো আমি কিন্তু জানি
সেবার অঙ্কে ফেল করে মায়ের  বকা খেলাম
গাছ তলায় বসে আমি একা একা কাঁদছিলাম
কাকজোনাকি অন্ধকারে ভূতের গিন্নী বাজার কোরে
ফিরছিলো ঘরে নাতি পুতির হাত ধরে
হঠাৎ দেখি চুল ধরে কে টানছে  নিজের কাছে
ঝাপসা চোখে দেখি ছোট্ট ছায়া মুচকি হাসে
নাকি সুরে বলে:কাঁদছো কাঁদো কেন?আমি যযাতি
আমি হলাম গোপালপুরের গুলে পুতনার নাতি
বলে, ভূতে থাকুক ভয় ;অঙ্কতে ভয় নয়
অঙ্ক তুই করবি খাতায় আমি দেবো বরাভয়
একটা দিনও অঙ্ক যদি করতে হয় ভুল
রাত দুপুরে মুঠো করে ধরে আমার চুল
প্রানের ভয়ে ঘূম চোখে অঙ্ক কষতে হয়
এ তো গেল আগের কথা এখন এমন নয়
শিখিয়ে ছিল খাসা বুদ্ধি ভূতের ছোট নাতি
তাইতো এখন অঙ্কে আমার বাড়ছে এত খ্যাতি
ভূতের টোটকা জানতে হলে এসো আমার কাছে
নতুন অঙ্কের মেডিজিতে আমার ফোন নম্বর আছে।