সোজা হওয়ার পথ খুঁজতে খুঁজতে হেঁটে যায় আমার সহজিয়া চৈতন্য
সময় চিনে অচেনা অনেক মুহূর্ত আলোর পাখির মতন পথ খুঁজে চলতে শেখে  তারকের হাত ছাড়িয়ে ;
আগুন পথ  ভেদ করে দাঁড়ায় টানটান শিরদাঁড়া।


বলে: তুমি মিথ‍্যে, তুমি প্রবঞ্চক!
নিজেরই হাতে ছুঁয়েছি অন্ধকার প্রভাতে
একটা একটা করে দিন খসে পড়া  রাতে।
গৃহস্থের উঠোনে হাঁসের পালকের মতন বাতাস
ঘুরপাক খায় সারাটা সকাল।
ডুগডুগি, একতারা নিয়ে গান শুনিয়ে ভিক্ষে করে বোষ্টমীর দল---


ঠিক বলেছ ঠিক বলেছ গ্রীষ্ম এখন বর্ষা দেখে ভয় পেয়েছে
আমার চৈতন্য আনমনা।


ঠিক দেখেছো তোমরা সবাই ছোটবেলায়
সেই শুনেছো কালপুরুষের হাতে তারার তলোয়ার।


আমরা শরৎ ভালোবাসি ভাদ্র- আশ্বিন মাসে
আমাদের কার্তিকও শুয়ে থাকে আশ্বিনের পাশে


আমাকে স্পষ্ট ধ্বংসের মধ্যে যতই অন্ধকারের পাশে কাঁপুনির কাণ্ডে বেঁধে রাখো
মূলের দিকে অনেক অনেক  আগুন আছে ছাইচাপা  
হাওয়ার দিকে দ‍্যাখো---