সেদিন যতটা অন্ধকার ছিল
তার চেয়েও ঢের বেশি ছিল
নিঃসীম শূন্যতা ।
তুমি আসবে বলে নীলাম্বরা রাত্রি
শূন্যতা দূর করে-
সযত্নে সাজিয়ে রেখেছিল
মিলনের স্নিগ্ধ ঘর ।
অমৃত-করস্পর্শে নিমিষেই ঘুরে গেল
জীবনের বাঁক, তোমার-আমার ;
খুঁজে পেলাম নতুন করে-
বেঁচে থাকার অর্থ, বন্ধুত্বের মিলন ।
তবু কেন ক্লান্ত দেহ আর অবসন্ন মন
এখনও খুঁজে ফিরে
শুক্লা চতুর্দশী ?
কী আশ্চর্য খতিয়ান
শুক্লা চতুর্দশী খুঁজতে গিয়ে
জীবন সায়াহ্নে বারবার খুঁজে পাই
কৃষ্ণা চতুর্দশী'র প্রগাঢ় অন্ধকার !