শব্দটা বিজ্ঞানের থেকে ধার করা হলেও সমাজ জীবনে সত্য
সাহিত্য ভাবনায় না হয় নাই দেখলাম, ভিন্ন ভাবে দোষ টা কোথায়
ভুক্তভোগী মাত্রেই জানেন ব্লাকহোলের ব্যাঞ্জনা, সবটাই সার  শূন্য    
সব বুঝে বা না বুঝে মাতব্বরির ঝাঁজ কমে না, শেষে বলেন জানি না  
কেন এমন হবে ? প্রশ্নটা কি অর্বাচীন ? না জানলে চুপ থাকাই শ্রেয়
অন্তত সাধারণ বোধ বুদ্ধির বিচারে কি বলে ? শিখতে দোষটা কোথায়
রং ধরলেই কি বলা যাবে বুদ্ধিমান অথবা মহাজ্ঞানি মহাজন ?
অন্তঃসার শূন্য ভাবনায় বিশ্বাসী মন কিছুতেই পিছোতে চায় না
যাই ঘটুক সবেতেই আছি, আসলে ব্ল্যাকহোল গ্রাস করতে পারে সব
ভাবনা ভুল নয় ব্লাকেই সব উপাদান, স্বার্থের খোঁয়াড়ে কেউ নয় আলাদা ।    


মানুষ আলাদা করে কোন ভাবনায় ?  তারও উত্তর ঐ বস্তাপচা – জানি না  
মানুষ সংঠিত হয়, আওয়াজ ওঠে নির্দিষ্ট ব্যবস্থার দাবীতে, মতে ভাঙন ধরে      
বেশীর ভাগ দাবী অকালেই শেষ অথবা কখনো কিঞ্চিতেই আহ্লাদিত প্রাণ    
শিকারি বাজ যেভাবে দূর থেকে লক্ষ্য রাখে,  ব্লাকহোলের কাজও তাই    
হাসি ছড়িয়ে দাপিয়ে বেড়ায় দুয়ারে দুয়ারে, মানুষের সাথে খেলে যায়
মানুষ সবাই একা এই আপ্তবাক্যে বিশ্বাসী ব্ল্যাকহোল সে কথা ভালোই জানে
জানে ছাগলের মুখে লবন লাগালে সে আর ডাকে না, নির্বিকারে চাটতে থাকে
জবাই হবার আগেও বোবা, পরে চিরবোবা, হয়ত বুঝেছে বোবার শত্রু নেই
বিজ্ঞানের ব্যখ্যা;  বড় নক্ষত্রের মৃত্যুতে সৌরজগতে সৃষ্টি হয় ব্ল্যাকহোল
সামাজিক মানুষের ব্যখ্যা, প্রতারনায় দক্ষ মানুষ জনসেবক – মুখে হরিবোল।    


  
সোনারপুর
৪/০৯/২০২৩