যৌবনেই পাঠশালাতে আসবি কারা বল ?
তৃষ্না হল অস্থিরতা; আর সত্য হল জল।
সত্য পথের বজ্র কঠিন সৈন্য হতে যারা
মনের গহীন কোন থেকে পায় অনুভূতির তাড়া,
ওরা শান্ত নীরব নিসঙ্গ- এই হাজার লোকের ভীড়ে,
নিজকে পরিশুদ্ধ করে,আরও শুদ্ধ খুজে ফিরে।


যৌবনেই পাঠশালাতে আসবি কারা বল ?
মৃত্যুটাকে মাত্রা জেনে সরল পথে চল।
অযোগ্য সব যোগ্যতাহীন ক্ষমতাবান যত-
তোর তীব্র আলোয় চোখ ধাধিয়ে করবে মাথা নত।
যৌবনেই তীব্রতাকে কলঙ্কিত করে,
সে কি যুবক?যে লুকিয়ে থাকে ঘরে!
কুশিক্ষত অশিক্ষিতের দল হেয়ছে ভারি,
স্ব-শিক্ষত লোকগুলো সব হচ্ছে একাহারি,
এখন ধর্ষিত হয় ছোট্র শিশু,ধর্ষিত হয় মা‌‌‌'য়,
আর কতপর বুঝবি তোরা স্বাধিনতার দায়।
মুখ বুজে আজ চুপটি করে সইবে যারা ভয়ে,
থাকবে ওরা কাপুরুষ আর ঘৃণ্য মানুষ হয়ে।
যোগ্যতা তো প্রাতিষ্ঠানিক পড়াশোনায় বাধা-
তাই পাচ্ছি অসৎ বিবেকহীন আর দুর্নিতিবাজ গাধা!
দিন থেকে দিন আমরা হচ্ছি দিবস ওয়ালা জাতি!
মাইক লাগিয়ে গলাবাজি, দিবস এলেই মাতি,


প্রাপ্তি গুলো দিবস নামের অনুষ্ঠানে বন্দি-
হুংকারে বল তারুন্যেরা; আর হবেনা সন্ধি,
আর মানিনা অযোগ্য আর অত্যাচারির ছল,
আমরা যুবক অটল পাহাড় সত্যবাদীর দল।
অত্যাচারি শ্বাসক কিবা পশুবৃত্তি যার-
আর দেবনা সুযোগ ওদের, আর পাবেনা ছাড়।


যুবক মানে ঝলকানি এক, এই পৃথিবীর ধুমকেতু,
স্রোতস্মীনির ছিন্ন দু'কূল যুক্ত করা ভীম সেতু,
যুবক মানে ছুটছে যারা যৌবনের এই পাঠশালায়,
আপন সত্তা পুড়িয়ে তারা সত্য পথের প্রদীপ জ্বালায়।