রক্তিম কৃষ্ণচূড়া ফুটে নিরবে
মায়া আশা আর শিশির মাখিয়ে।
প্রত্যেক ফুলই তার বেকুল মন নিয়ে
বসে থাকে ভ্রমর এর আশায়।
কৃষ্ণচূড়া ও এক বুক আশা নিয়ে দিন কাঁটায় ।
কিন্তু দিন শেষে তার ভ্রমর এর দেখা নাই।
প্রত্যেক ফুলই মিষ্টি সুবাস ছড়ায়
তার মনে ভ্রমর কে আকৃষ্ট করতে।
কৃষ্ণচূড়া ও বোধ হয় সে আশায় সুবাস ছড়ায়।
কিন্তু দিন শেষে তার সুবাসে কোনো ভ্রমর আকৃষ্ট হয় না |
সৃষ্টিকর্তা সকল ফুলের মুখ কে মায়াবীনী বানিয়েছে
সে মায়া দেখে পৃথিবীর সকল ভ্রমর ই
ডুবে যায় অতল গহ্বরে গভীরে।
কৃষ্ণচূড়া ও সে মায়া ভরা মুখ আছে
কিন্তু সে মায়ায় কোনো ভ্রমর হারিয়ে যায় না
পরিশেষে এক দিন কৃষ্ণচূড়া ঝড়ে পড়ে নিরবে
আক্ষেপ বিষন্নতা আর হতাশার চাদর গায়ে দিয়ে।
এভাবেই প্রত্যেক কৃষ্ণচূড়া হারিয়ে যায় সময়ের পাতা থেকে।