তৃর্ণ মাথা ছাড়া দেই এই ভুবনে
শত আশা শত স্বপ্ন নিয়ে ।
তৃর্ণ বিদীর্ণ হয় শত পায়ের আঘাতে ।
তবুও সে মাথা ছাড়া দিয়ে দাঁড়ায়
এক সুন্দর রঙ্গে ভরা দিন এর আশায় ।
তৃর্ণ জানে এই পৃথিবী মুখোশ দারি ।
পৃথিবীর এই মুখোশের পেছনে আছে
নির্মম নিস্তুরতা আর অত্যাচার পরাণয়তা ।
পৃথিবী দুর্বল কে শোষণ করে সবল এর পূজা করে ।
তৃর্ণ স্বপ্ন দেখে এই পৃথিবী সত্যি রঙ্গিন হবে ।
সেখানে থাকবে না কোনো শোষণ,
থাকবে না কোনো অত্যাচার ।
সবল দুর্বল এর হবে সমান অধিকার ।
তৃর্ণ ভেঙ্গে পড়লেও আবার মাথা ছাড়া দেই ।
অপেক্ষা করে এক নতুন সূর্যদ্বয়ের ।
যে সূর্যদ্বয়ের সাথে কেটে যাবে সকল অশুভ ছায়া ।
এই ভাবেই সকল তৃর্ণের দিন কাটে
সংগ্রাম আর সাহসিকতার নতুন উদ্দীপনা নিয়ে