দীর্ঘ বিষন্নতার দমকা বয়ে গেল তুর্কির আকাশে ।
শংকা কিংবা আতংকের ঢংকা সাঁজোয়াযান প্রতিরোধ দেখলো দুনিয়া ।
গণতন্ত্রকামীদের অপ্রতিরোধ্য যাত্রায় এবার সত্যি শঙ্কিত
দুনিয়ার স্বৈরশাসক কিংবা সাম্রাজ্যবাদের দোসররা ।
মানুষের ক্ষোভ যখন বিস্ফুরিত হয়, তখন আণবিক বোমা হয়ে
আঘাত হানে সাঁজোয়াযান কিংবা ট্যাংকের উপর ।
.
গণতন্ত্রের রক্তাক্ত ইতিহাসে আবারো তুর্কিরা নাম লিখলো
সাম্রাজ্যবাদের দোসরদের প্রাসাদ ষড়যন্ত্র রুখে দিয়ে ।
শান্তিকামী মানুষের উদগ্রীব রক্ত ধূসর বর্ণে বিস্ফুরিত হলে
এভাবেই ট্যাংকের সামনে শুয়ে কিংবা উদাম বক্ষে
শত্রুর ষড়যন্ত্র রুখতে পারে ।
.
যখন পুরো দুনিয়াজুড়ে সূক্ষ্ম পরিকল্পিত ঘোষিত যুদ্ধে
যারা রক্ত পানে উম্নাদনা দেখায়,
তুর্কিদের অপ্রতিরোধ্য ঐক্য দৃশ্য
রুদ্ধ গণতন্ত্রের কপাট ভীত কেঁপে তুলে ।
তবুও শত্রুরা পরাজিত হলে ‘শত্রুতা’ অপরাজিত থেকে যায়
গণতন্ত্রকামীদের আপাত স্বস্তির অগোচরে ।
16.07.2016