বিবর্ণ সময়ের স্রোতে কৃষ্ণবর্ণ  ধারণ করে নক্ষত্ররাজি।
উৎসবের বাদ্য বাজিয়ে নাচে পশুমানব।
জ্যান্ত দেহ পঁচে গলে দূরগন্ধ ছড়ায় লোকালয়ে  
দেহের মাংসপেশি হিংস্রের আহার্য হয়
কঙ্কাল পড়ে থাকে প্রতিবাদহীন।
অবশিষ্টরাও প্রতিবাদহীন কঙ্কালসম।
ক্ষুব্ধ হিংস্রের কল্পনা আর অলীক থাকে না ।


নষ্টরা ঈশ্বর প্রণীত শ্লোক আওড়ায় আসর বসায়
উপদেশ বিক্রির।  আর সিজোফ্রেনিয়া আক্রান্তের
ন্যায় দৈবক্রমে দেবতা তুষ্টিতে শয়তান পূজারি হয় ।