নিষিক্ত ডিম্বাণুর ভিতর চোখ মেলছে ব্যাঘ্র ছানা।
আর আমি আঁজলা ভরে পান করছি তপ্ত রোদ;
এতো শীতল নাড়ি আমার,একটুও পুড়ছে না !  
বাতাসের তরঙ্গে তরঙ্গে শব্দ এসে ক্রমাগত
ঝাপটা মারছে মস্তিষ্কের অলিন্দে অলিন্দে;
আর আমি আত্মরক্ষার্থে কাফকা’র পোকার মতো
ছোট হতে হতে ঢুকে পড়ছি একটি পরিত্যাক্ত
ম্যাচ বাক্সে; অন্ধকারের বৃত্তে আলোর অবিরত
চীৎকার! সময়ের দ্ব্যর্থহীন উচ্চারণ কর্ণকুহরে
                                 পশে না আর।  
ঝাঁকে ঝাঁকে মৌমাছি গুনগুন করছে চতুর্পাশে
কিন্তু কেউ জানে না মধু আছে কোন চাকে!
তবু অপেক্ষায় আছি, কুসুমের ভিতর থেকে
আশ্চর্য প্রদীপ হাতে  
কখন বেরিয়ে আসবে ভবিষ্যতের কর্ণধার।