শয্যা আমায় চিরনূতন ঠাঁই দিয়েছে বক্ষে,
নৈমেষারণ্যে খেলা হয়নি জলকেলি।
মন্দাকিনীর স্রোতে ভেসে গেছে সুর্য পুত্র,
কুন্তির অশ্রু ঝরে নিভৃতে- সঙ্গোপনে!
নয়নের বাসনায় বারবার সেঁধিয়েছ তীর আমার বক্ষ 'পরে,
সে রক্তে জয়টীকা এঁকেছিলাম তোমার কপলে-
তোমার বিজয় ডংকা বাজতে বাজতে থেমে গেছে অন্য রমণীর গৃহ দ্বারে।
তবুও, ঈর্ষা ভুলে ভিজিয়ে দেব প্রতিবার ধুলি ধূসর পথ-
যতবার তুমি হেঁটে যাবে আমারি সম্মুখ দ্বার।