গোধুলী লগ্নের সন্ধ্যা বেলা বিষন্ন ভরা মুখ
প্রকৃতি জাপটে ধরেছে ধরা কেন বিমুখ
স্বর্ণ লতা বিছিয়ে আছে বাবলা গাছের উপর
পরজীবী হয়ে বেঁচে থাকা সুখ খুঁজে মন।


সূর্য ডুবলে জ্যোৎস্না উঠে রাতের অন্ধকারে
গ্রামের দোষ্যী ছেলে জানালায় মুখ ভরে
সু-দন্তী হাস না-হেনা চাঁদের কিরণে ডুবে
ঝিঁঝিঁ পোকার করুন সুর মনকে পাগল করে।


হুতুম প্যাঁচা তাকিয়ে রয় আসবে সে কখন
বাদুড় নেশা মনের ভিতর ঝুলছে বটের ডালে
নিশি রাতে করবে দেখা বট গাছের তলে
জৈবিক টানে মন পাগল যৌবনের অলিখে।


দেহের সাথে দেহের মিলন প্রকৃতির গুহায়
নির্যাস নিতে দেহের বিদ্যুৎ উঠা নামা করে
পিচ্ছিল গুহায় গমন যেন সমুদ্র সফেন
ভৈরবী সুরে বাজনা বাজে সূর্য উঠার আগে
জ্যোৎস্না তখন ঘুমিয়ে পড়ে সুর্য’র আগমনে।