গতকালের বাসি খাবার জোটে না
দু’বেলা দু’মুঠো ভাতের জোগাড় হবে কি করে !
ধীরে ধীরে ধুসর হচ্ছে বসন্তের মায়াবী।


জুট মিল বন্ধ, বন্ধ হয়ে যাচ্ছে শিল্প-কলকারখানা
অনিশ্চিত হয়ে যাচ্ছে শ্রমিকের রুটি রোজগার
আগামীতে অশনি সংকেত দেখছে আম-জনতা।


হতাশায় পচন ধরেছে হৃদয়ের অলিন্দে
শীর্ণ-জীর্ণ দেহের প্রদীপ আলোয় আলোকিত হয়
নিশ্চয়তা নেই আছে এক বুক অভিমান।


গিনিপিকের মত বেঁচে থাকা,
সমাজপতিদের ফেলে দেয়া খাবার খেয়ে বাঁচার চেষ্টা
নিজেকে ভাঙ্গা আয়নায় দেখি
বীভৎস কুৎসিত শরীর আগে কখনো দেখিনি।