তুচ্ছ ঘটনা তৈরি করে জটিলতা
সাইবার দুনিয়ায় ছড়িয়ে পড়ে চারিদিকে,
যাচাই করার সুযোগ থাকে না।


তৃতীয় বিশ্বের জনগণ ঘটনা গুলোকে দেখে
রাজনৈতিক ভাবে আবার নিজের মত করে
যা সমাজ বা দেশকে প্রশ্নের সম্মুখীন হতে হয়।


জ্ঞানের ভাণ্ডার যত বেশী সমৃদ্ধ হবে,
ততো বেশী সিদ্ধান্ত নিতে সহজ হবে,
আমরা অবশ্য জ্ঞান অর্জনে অনেক বেশী পিছিয়ে
অন্যান্য দেশের তুলনায়।


জাতিগত ভাবে আমরা খুবই আবেগ প্রবণ,
অল্পতে কাতর বা উত্তেজিত হয়ে পড়ি।
এ বিষয়ে আমাদের বদনাম আবার সুনাম দুটোই আছে!


প্রত্যেক ঘটনার পিছনে ঘটনা থাকে, ঘটনাটি ঘটার আগে !
আমরা যারা এই লাইনে কাজ করি তথ্যটি
কর্পোরেট হিসাবে না দেখে প্রকৃত তথ্য কে দেখা উচিত ?


তবেই মিথ্যা প্রচার, মিথ্যা তথ্য, ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত
ইত্যাদি বিষয় গুলো সঠিক ভাবে বিশ্লেষণ করা সম্ভব হবে
তাছাড়া আত্ম-শিক্ষার একটা ব্যাপার আছে !


শিল্প মাধ্যম সাধনার বিষয়, চর্চার বিষয়, জানার বিষয়, গুরু
বিদ্যার বিষয়, যা দেহ, মন ও আত্মাকে এক বিন্দুতে এনে
তা প্রকাশ করতে হয়।


যখন দেখি এই মাধ্যমে র লোক গুলো ক্রাইম, ড্রাগ ও
অসামাজিক কাজের সাথে জড়িত ! হৃদয় ভেঙ্গে টুকরো
টুকরো হয়ে পড়ে, যার প্রভাব সমাজ ও দেশে পড়ে।


আসুন আমরা শপথ করি,” সবার উপরে মানুষ সত্য,
তাহার উপরে নাই”। বিবেক কে শুদ্ধি করতে হলে,
জ্ঞান চর্চার বিকল্প নাই।