আয় খোকারা আয় খুকিরা  
মিলে মিশে খেলি এথা।
মাথার ভিতর অনেক প্রশ্ন
কিল বিলিয়ে উঠে সেথা।


বিকেল বেলা খেলার মাঠে
আয় ছুটে আয় সকলে মিলে।
ফুটবল না ত্রিুকেট খেলি
সবার মনে জোড়া তালি।


ফুটবল খেলা করতে শুরু
বাইশ জন লাগবে গুরু,
খোলোয়াড়ের অভাব নাই
চলো, শুরু করা যায় ।


রেফারী হবে মতি মিয়া
বাঁশি বাজায় পক্ষ নিয়া।
গোল নিয়ে ঝামেলা
খেলা আর হবে না।


সবাই মিলে যুক্তি করে
খেলার মাঠে নো বসগিরি।
খেলার সময় খেলা করি
পড়ার সময় পড়া।


ভাল ছাত্র হতে গেলে
নিয়ম মেনে চলা।
যুগ গেছে পাল্টে
খেলা গেছে উল্টে।


অল্প বয়সে পড়ার চাপ
প্রাইভেট পড়া বাপ রে বাপ।
স্কুল থেকে ফিরে দেখি
হাউজ টিচার ঘরে বসি।


বাবা-মার বড্ডো শাষন
খেলাধুলা করতে বারন।
মনের কোন দোষ নাই
মাথার কোন আরাম নাই।


ছোটরা এখন বয়লার মুরগী
সহবত গেছে উঁড়ি উঁড়ি।
বাবা-মা কর্মে ব্যস্ত
সময় কই খোঁজ-খবর নিতো।


একাকিত্বের  গ্লানি,
ছেলেরা করে পাগলামী।
সময় আছে চিন্তা করো
ভবিষৎ কে নির্মান করো ।


(নোটঃ বর্তমান সময়ের বাচ্চাদের নিয়ে লিখার ক্ষুদ্র চেষ্টা)