জীবনের এত টি বছর কেটে গেলো,
স্মৃতির বস্তুার মুখ বাঁধা তবে মাঝে মাঝে উঁকি দিয়ে যায়
বিশেষ প্রয়োজনে যেন আয়নার সামনে এসে দাঁড়ায়
তেমনি আমার বাউণ্ডুলে স্বভাবের বাল্য বন্ধু আহমেদ রুবেল
প্রাইমারী, হাইস্কুল, কলেজ ও বিশ্ব বিদ্যালয়ে একসাথে দীর্ঘদিন পথচলা
পেটের তাগিদে উভয়ের মাঝে দৃশ্যতঃ বিচ্ছেদ
কিন্তু কখনো হৃদয় থেকে আলাদা করা যায়নি।


বেসরকারী প্রতিষ্টানে চাকুরীর সুবা দে দেশের প্রায় জেলায় থাকতে হতো
মাঝে তিন চার বছর কাটে বিদেশ বিভূঁই তবে মোবাইলে দু’চার কথা হতো
আমার মেজ ভাই’র জানাজায় জয়দেবপুর রাজবাড়ী মাঠে এক সাথে হওয়া
ভীষণ অভিমানী ছিল! অভিমান করে কথা বলতে চায়নি,
আমার ছোট ছেলে নাচের শিল্পী মেডিকেলের ছাত্র দিব্বি তার সাথে আলাপ
আমি এগিয়ে গেলেই !


ছাত্র জীবনে যে কোন জাতীয় বা ধর্মীয় প্রোগ্রামে আমরা করম কোষে কাজে নামতাম
কত দুষ্টুমি, কত খুনসুটি’র স্মৃতি এই হৃদয়ে আছে লিখে বা বলে শেষ হবে না।
রুবেল এভাবে ফাঁকি দিয়ে চলে যাবে ঘুণাক্ষরে বুঝতে পারিনি !
সাত ফেব্রুয়ারী’২৪ সন্ধ্যায় না ফেরার দেশে পাড়ি জমালো ।
অভিনয় জগতের লোক তো প্রথমে খবর পড়ে মনে হয়েছিল নাটক বা সিনেমার ডাইলোক
মৃত্যু নিয়ে নাটক করছে! সত্যি যদি নাটক হতো ! তাহলে এত কষ্ট লাগতো না ।
যেখানে থাকিস দোস্ত ভাল থাকিস যেমন ছিলি তেমনি থাকিস..........................!!