এ যে বিনোদিনী শরৎ সাজ


শরতের বাতাসে এখন অম্ল সুবাস,
যাই যাই করে ঠিকই শ্রাবণ গেল; তয় বৃষ্টির শেষ নিঙ্করানো
ছোঁয়া টাকে কি বলা যায়? অমীয় আর্শি বাদের দিকেই বেশী টান
যাক না ডুবে এই শরতে বর্ষার বিনম্র স্রোত।


যে বর্ষা গর্জন ঠেলে
যানান দেয়ার কথা ছিল; আষাঢ় শ্রাবণের দূর্লভ মূহুর্তে
সেখানটায় খড়া এঁকেছে; সুভদ্রার বকে জেগেছে ছিল চর
শরৎ মৌসুমে শ্রাবণ ঘুঙ্গুর বাজে।


এ যে বিনোদিনী শরৎ সাজ
সাদা মেঘের ভেলায় ভাসে কৌমার্য মাটি রং মেঘ; শিতল বায়ু প্রদাহ
সবুজ দিগন্তে মাছরাঙা ছায়া ডাকে; কলাবতী লাল দলে দোল খায়
ঢলে পরে অপরাহ্ণে আফসানার লজ্জাবতীর লাজ।


১৪২১@৫ ভাদ্র, শরৎকাল।