আমি মৃত্যুঞ্জয়
আমি নির্ভীক নির্ভয়
আসুকনা যতোই ঝঞ্জা ভ্রূকুটি,
আমি ঘূর্ণিঝড়
আমি শত্রুকে মনে করি খর
আমি ধরবোই অত্যাচারীর টুটি।


মুষ্টিবদ্ধ হাত আমি রেখেছি প্রস্তুত
আমি নিজেই মৃত্যুদূত
আমার হাতে আমিই লিখেছি মৃত্যুর পরোয়ানা,
আমার হাতে আমার মুক্তির পতাকা
রাজপথে উড়াই
শুকুন চিলেরে করি ঘৃণা।


আমি
অত্যাচারির বুকে নির্ভয়ে মারি লাথি
আমি মানিনা জাতি অজাতি
যতো সব বজ্জাতির আমি পতন চাই,
যতক্ষণ দেহে থাকবে প্রাণ
প্রানপনে করবো নতুনের উত্থান
তাই
প্রতিবাদের কবিতা বিরামহীন লিখে যাই।


আমি
কবিতায় আয়োজন করি ধ্বংসের লীলাভূমি
আমার কলমে মুক্তির বারুদ
মারোনাস্ত্র হয়ে ফেটে উঠবে গৌরবে
সমাধি রচনা হবেই হবে অত্যাচারির,
আমি ভাঙবোই এ সমাজের নীরবতা
এ সমাজ উন্নত শিরে বলবে কথা
জেগে উঠবেই নিপিড়িত যতো ধরিত্রীর।


আমার কবিতা আগুন নিয়ে খেলে
জেনে রাখো তোমরা সবাই
নিভাতে পারবেনা সমুদ্রের জলে,
আমি আমার সমাধি ও কবর
তৈরী রেখেছি জানাই সে খবর
আমার এ বিদ্রোহ যাবেনা বিফলে।