আঁধারের  কোনো অস্তিত্ব নেই
সেতো আলোর অভাব
আলোকশূন্য সময়কেই রাত্রি বলে করো অভিহিত
যেখানে পৌঁছে না সূর্যের আলোকরশ্মি
নিস্প্রভ অন্ধকার দেখো সেখানেই
আঁধার সৃষ্টি‌ই করেননি স্রষ্টা
সূর্য দিয়ে তিঁনি করেছেন দিবস ও রাতের বিভাজন
এ রহস্যের মধ্যেই স্রষ্টার অপুর্ব নিদর্শন।


সকল কিছুই হয়ে যায় মহাপরাক্রমশালীর "কুন ফায়াকুন" শব্দে
তবুও তিনি সৃষ্টির শৃঙ্খলা রাখেন
আম গাছে কাঁঠাল কিংবা কাঁঠাল গাছে না ফলে কলা
প্রকৃষ্ট বস্তু হতেই উৎকৃষ্ট প্রস্রবণ সৃষ্টির বিধান
প্রজ্ঞাবান প্রভু উপযুক্ত করেই সূর্যকে করেছেন সৃষ্টি
নিঃস্বার্থে নিসঙ্কোচে নিজে জ্বলে-পুড়ে ফোটায় আলোর ফুল
দ্যূতিময় সূর্যের আলোয় নিখিল বিশ্ব হয় দৃশ্যমান।


জাতির ভালে আজ ঘন অন্ধকারের ছায়া
মানুষ দিশেহারা, কে দেবে আশা কে দেবে ভরসা ?
কে দেখাবে পথ? কার আছে হিম্মত?
শুধু জাতি নয়,গোটা বিশ্বভুবন হবে আলোকময়
যদি সূর্য করে গড়তে পারো আগামী প্রজন্ম।