ঐ অন্ধজন সবই দেখে,
আপন করে,নিজ বিশ্বাসে।
ভালো মন্দ না বুঝিয়া,
সাজায় কালোকে কালি দিয়া।
অন্ধ মানুষ অন্ধকার ঘরে
কালো বিড়াল খুঁজে মরে।
না পেয়ে কোন দিশা,
ভালোবাসে আঁধার নিশা।
দেয় মানুষকে কত আশ্বাস,
যাহা তাহার অন্ধবিশ্বাস।
তাঁরা শূন্যকে পূর্ণ ভাবে,
আর অন্ধকারে ভগবান দেখে।
তাঁদের যুক্তিতর্ক বড় নয়,
নিজের বিশ্বাসটাই বড় হয়।
ওরা ব্যক্তিস্বার্থে সবই পারে
পূজায় নর বলি এরাই করে।
দিতে হবে আলো এনে,
যুক্তিতর্কের এই মহারণে।
তবেই জ্ঞানীরা গুনি হবে,
আর যুক্তিতর্কের মান রবে।
বিশ্বাসে মিলেনা বস্তু আর,
সবই যে প্রমাণ নির্ভর।


ভাবনা যদি বাস্তব হত,
সব সমস্যা মিটে যেত,
কোথাও দুঃখ থাকতো না;
ঐ অন্ধত্বের অন্ধত্ব গুনে,
মানুষ মরে শুনে শুনে,
চিত্তে চেতনা আর আসে না।


আনতে গেলে ওই চেতনা,
জ্বালিয়ে দেও মনোবাসনা।
পুড়ে সকল সোনা হবে,
সত্যের দিশা তখন পাবে।


৫ ই শ্রাবন, ১৪২৭,
ইং ২১/০৭/২০২০,
মঙ্গলবার বেলা ৩:৩৩। ১০৭৬, ২৩/০৭/২০২০