তিন মাস ধরে নির্বাচন
দায়িত্ব পেয়েছেন নির্বাচন কমিশন;
নির্বাচিত হবে জনপ্রতিনিধি
দেশে বজায় থাকবে সুশাসন।

সুসংহত করতে সেই ক্রিয়া কর্ম
নিয়োজিত অস্ত্রধারী ন্যায় যাদের ধর্ম।
সেই জনপ্রতিনিধির করতে নির্বাচন;
কেন ওই অস্ত্রধারীর হলো প্রয়োজন?

তাঁরা কি দুর্বৃত্ত শয়তান
নেবে মানুষের পরাণ?
তাহলে প্রশ্ন রাখি
তবে কেন এত ঢাকা ঢাকি?

কাদের হাতে তুলে দিতে চাই
ওই ক্ষমতার শাসন;
যাদের লোভাতুর দৃষ্টি শুধুই
সেই অর্থ আর আসন?

প্রশ্ন জাগে না মনে
কারা এই নির্বাচন কমিশন;
শুনেছি সুশিক্ষিত আইএএস,আইপিএস,
উপদেশ দেওয়াই যাদের মিশন।

দলবদ্ধভাবে ক্ষমতার লোভে
রক্ত ঝরায় জীবন নেয়;
আর নির্বাচিত হবার জন্য
সংঙ্গবদ্ধ ভাবে ছাপ্পা ভোট দেয়।

নির্বাচন কমিশন তাদেরকে নির্বাচিত করে
দেশ শাসনের জন্য সংসদে পাঠায়।
হায়রে নির্বাচন কমিশন হায়রে প্রশাসন
অবাক লাগে দেখি তাদের ভূষণ।

এরাই নাকি করবে জনগণের
সম্পদের সুষ্ট বন্টন?
হায়রে গণতন্ত্রে!! এ কোন নির্ঘণ্টন?
আর জনগণের হাতে ধরাবে লন্ঠন।

মহান গণতন্ত্র দীর্ঘজীবী হোক
ওই ধনতন্ত্রের হাত ধরে;
জনগণ, সম্পদ আর সাম্যবাদ
থাকুক যে যার ঘরে।

২৬শে জৈষ্ঠ, ১৪৩১,
ইং ০৯/০৬/২০২৪,
রবিবার দুপুর ১২:২৩। ২৩৯৬, ২১/১২২
১১/০৬/২০২৪।