জ্ঞানকে ভালোবেসে কার মনে কী ঘটছে তার খবর কে রাখে
ও যে ভালোবাসা ছাড়া কিছু না বোঝে
শিক্ষা যে বহু জন্মের সাধনার ব্যাপার
বিদ্যাকে ভালোবেসে করো তুমি তা পাবার অঙ্গীকার
জ্ঞানকে ভালোবাসার উদ্যোগ প্রান্তেই রয়ে যাবে
না কী স্পর্শ করতে পারবে সেই অবুঝ মনকে
এমন কোনো ভালোবাসা আছে কী জগতে
যার সনে মায়ের তুলনা চলে
যে ভাবেই ডাকো তুমি মাকে পাবে কাছে
ভালোবেসে মা বলতে আপত্তি কিসে
ভালোবেসে সন্তানের সুখ দুঃখে সাক্ষী থাকেন মা
তবুও কেন সেই মমতায় মাকে ডাকো না
ছোট্ট শিশু ভালোবেসে মাকে ছাড়া কিছু বোঝে না
বড়ো হলে সন্তানের যে আর মায়ের কথা মনে পড়ে না
ভালোবেসে মা বলে বাবা তুই কেমন আছিস
ছেলে বলে আমি এখন বড়ো হয়েছি তুই ভাবনা না করিস
মা যে সন্তানকে কত ভালোবাসে তার প্রমান না লাগে
কিন্তু মায়ের প্রতি দায়িত্ব কর্তব্যে সন্তানের প্রমান দিতে হবে
জ্ঞানকে ভাল না বাসলে মন হবে ছন্ন মতি
তাই চেষ্টা করো মায়ের প্রতি থাকে যেন মতি
মন প্রাণ দিয়ে মাকে ভালোবাসো যদি
জগৎময় দেখতে পাবে তাকে তুমি
ক্ষনে হাসি ক্ষনে কাঁদি
তবুও মা ভালোবেসে অভাব কী বুঝতে দেয়নি
মা ভালোবেসে সন্তানকে জঠরে ধারণ করে
প্রসব করেন বা মুক্তি দেন জীবনে স্বাদ পেতে
সেই দেবীকে ভালোবাসলে পাবে তুমি
অবিদ্যার গর্ভ থেকে মুক্তির যুক্তি
মায়ের গর্ভ তথা শরীরের ওপর নির্ভর করে
ভালোবেসে এই মানব সভ্যতা টিকে আছে
নারী যদি না থাকে এই পৃথিবীতে
পুরুষ তুমি ভালোবাসবে কাকে
নারীর যদি এত শক্তি এত গুণ হয়
তবে ভালোবাসা না পেয়ে নারী কেন অবহেলায় দিন কাটায়...


সংগ্রহ : আদর্শ লিপি, ধর্মগ্রন্থ, পত্র পত্রিকা