চিক চিক অশ্রু কনা ভেজা চোখে ব্যালকনির কোনে,
ব্যস্ত রাস্তা, খেলার মাঠ শান্ত বিষণ্ণ শেষ অপরাহ্নে।
বিকেলের আকাশ নীলে অকারনে উড়ে দু একটা চিল,
ধীরে ধীরে শীতল হয় দুপুরের উষ্ণ ব্যালকনির গ্রীল।
নীল ফোটোর হাসিমুখ আর ব্যালকনির ছায়া অন্ধকার
হু হু করে আজমা বুক “ আয়! ওরে ফিরে আয় একবার!”
নাই- নাই দ্রুত ধাবমান ট্রাক,যাত্রীবাস সে খবর জানে।
কোনও এমনই একদিন, এমনই কোনও শেষ অপরাহ্নে,
অসাবধানী পথে উচ্ছাসে ছুটে এসে হারিয়ে গেছে সে,
হাসিমুখ পড়েছিল কালো রাস্তায় তাকিয়ে আকাশে!
সন্ধ্যের আগেই রাত্রি এসেছিল অপরাহ্ন স্তব্ধ করে দিয়ে,
চলে গেছে কষ্টের পাথর চাপা দিয়ে, এ কদিনে গেছে সহে।
এ স্তব্ধতার মাঝেও আলো জ্বলে রাস্তায়,ঘর ভিতরে,
হঠাত কলিং বেল! পুজোর চাঁদা ... কেউ আছেন ঘরে?